সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩২ অপরাহ্ন




অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ৮.৯১ শতাংশ

অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ৮.৯১ শতাংশ: অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ৮.৯১ শতাংশ

আউটলুক বাংলা রিপোর্ট
  • প্রকাশের সময়: মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর, ২০২২ ৮:০২ am
দাম বাড়বে কমবে inflation food market খাদ্যপণ্য খাদ্য পণ্য মূল্যস্ফীতি
file pic

পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসওয়ারি) গত মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে।

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে মঙ্গলবার এ তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

তিনি জানান, পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসওয়ারি) গত মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ।

গত আগস্টে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির পারদ ৯ দশমিক ৫ শতাংশে উঠেছিল। অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এই সূচক ১২ বছর বা এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ।

২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। এরপর আর এই সূচক ৯ শতাংশের ওপরে ওঠেনি।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় কয়েক মাস ধরেই দেশে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল। ঠিক এ রকম একসময়ে গত ৫ আগস্ট সরকার জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫১ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করে। ডিজেলের দাম লিটারে ৩৪ টাকা, অকটেনের দাম লিটারে ৪৬ টাকা ও পেট্রলের দাম লিটারে ৪৪ টাকা বাড়ানো হয়। এর আগে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক লাফে জ্বালানি তেলের দাম এত বাড়ানো হয়নি।

এর পরপরই সব ধরনের পরিবহন ভাড়া বাড়ানো হয়। এই দুইয়ের প্রভাবে বেড়ে যায় প্রায় সব পণ্যের দাম। এরপর গত ২৯ আগস্ট খানিকটা মুখ রক্ষা করতে জ্বালানি তেলের দাম ৫ টাকা কমায় সরকার। তবে তাতে বাজারে খুব একটা প্রভাব দেখা যায়নি; বরং এর সামগ্রিক প্রভাবে খাদ্যপণ্য ছাড়াও যাতায়াত, পোশাক-আশাক, শিক্ষাসামগ্রীসহ খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের দামও বেশ বেড়ে যায়। তখন থেকেই মূল্যস্ফীতি আরও বৃদ্ধির শঙ্কা করা হচ্ছিল। একাধিক অর্থনীতিবিদের প্রাক্কলন ছিল মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতে পারে।




আরো






© All rights reserved © outlookbangla

Developer Design Host BD