১. ফজর ও মাগরিবের পর আয়াতুল কুরসি ১বার, ইখলাস, ফালাক ও নাস ৩বার করে পড়ে ফুঁ দিবেন।
২. বাচ্চাদের রুমে কোন প্রকাশমাণ প্রাণীর ছবি ও পুতুল রাখবেন না (পুরো বাসাতেই রাখা ঠিক না)।
৩. রাতে ঘুমানোর সময় আয়াতুল কুরসি, ইখলাস, ফালাক ও নাস ১বার করে পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে শরীর মুছে দিবেন -৩বার।
৪. মাগরিবের ২০মিনিট পুর্বে দরজা ও জানালা ‘বিসমিল্লাহ’ বলে বন্ধ করে দিবেন এবং মাগরিবের ১৫-২০মিনিট পর খুলে দিতে পারবেন যদি প্রয়োজন হয়। খোলার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে খুলবেন।
৫. মানুষ ও জ্বীনের বদনজর থেকে হিফাযত ও শিফার নিয়তে: দুরুদে ইব্রাহিম (১বার), সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, ইখলাস, ফালাক ও নাস (প্রতিটি ৭বার করে পড়বেন), দুরুদে ইব্রাহিম (১বার) পড়ে ডান কানে হালকা করে ফুঁ দিয়ে দিবেন এবং সমস্ত শরীরে ফুঁ দিয়ে দিবেন।
৬. আসরের পর থেকে নিয়ে মাগরিবের ২০-৩০ মিনিট পর্যন্ত বাচ্চাদের নিয়ে বের হবেন না।
৭. পানি (উপরে উল্লেখিত সুরা ও আয়াত পড়ে পানি তৈরি করবেন) অল্প করে পান করাবেন এবং অল্প পানি দিয়ে মাথা, আইভ্রু, হাত ও পায়ের তালুতে মাসেহ করে দিবেন (দিনে কমপক্ষে ৩বার)।
৮. এই দু’আটি সকাল-সন্ধ্যা ১/৩/৫/৭ বা এর বেশি বেজোড় সংখ্যকবার পড়ে ফুঁ দিবেন:
أعُوذُ بِكَلِماَتِ اللهِ التاَّمَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطاَنٍ وَهاَمَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ
“আল্লাহর পরিপূর্ণ কালামসমূহের মাধ্যমে শয়তানের সব আক্রমণ থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাচ্ছি। বিষধর প্রাণীর ও বদনজরকারীর অনিষ্টতা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাচ্ছি।”
(বুখারি)
IFM desk