শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১২:২৩ অপরাহ্ন




বোরকা ও নেকাব নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল

আউটলুকবাংলা রিপোর্ট
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০৩ pm
পাত্রী বোরকা হিজাব মুসলিম muslim girl girls female Women Homosexuality sexual sex Rape eye chok couple husband wife woman female partner marriage divorce widow spouse bride married relationship groom bridegroom ধর্ষণ রেপ যৌন নিগ্রহ নির্যাতন সমলিঙ্গ পুরুষ নারী উভকামী রুপান্তরিত লিঙ্গ সমকামিতা চোখ কপাল মহিলা মেয়ে মানুষ নারী সুন্দরী স্মার্ট আবেদনময়ী শিশু বিয়ে-শাদী বিয়ে শাদী নিকাহ তালাক নিবন্ধন রেজিস্ট্রার কাজী লাইসেন্স মুসলিম বিবাহ মুসলিম ম্যারেজেস অ্যান্ড ডিভোর্সেস রেজিস্ট্রেশন বর মহিলা বউ স্বামী স্ত্রী স্বামী-স্ত্রী দাম্পত্য দম্পতি H-W বিয়ে
file pic

নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বোরকা-নেকাব পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম আই ইনফার্মারি অ্যান্ড ট্রেইনিং কমপ্লেক্স (সিইআইটিসি)’র কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ওই হাসপাতাল সংশ্লিষ্টদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে ক্ষোভ। গত ১৬ই এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক মো. কবির হোসাইন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে নারী কর্মচারীদের বোরকা ও নিকাব পরা কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা আগামী পহেলা মে থেকে কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়।

‘ইউনিফর্ম পলিসি, ড্রেস কোড, পার্সোনাল অ্যাপিয়ারেন্স স্ট্যান্ডার্ড এবং গ্রুমিং কোড’ শিরোনামের ৩ পৃষ্ঠার অফিস আদেশটিতে বলা হয়, ‘আমাদের গ্রাহকদের কাছে একটি ইতিবাচক পেশাদার ভাবমূর্তি তৈরি করতে এবং রোগী ও জনসাধারণের আস্থা বাড়াতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলার একটি অংশ হিসেবে, ব্যবস্থাপনা কর্মীদের জন্য একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে সিইআইটিসি।

এটি ১লা মে থেকে কার্যকর করা হবে। সকলকে তাদের সহযোগিতা প্রসারিত করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।’ ওই ড্রেস কোডের বি সেকশনের তৃতীয় কলামের দ্বিতীয় সারিতে লেখা আছে, ‘মহিলা কর্মচারীরা মুখ ঢেকে রাখতে পারবেন না। হিজাব অনুমোদিত। ডিউটির সময় নেকাব এবং বোরকা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিইআইটিসি’র একজন নারী কর্মচারী বলেন, ‘মুসলিম নারীদের জন্য বোরকা একটি বাধ্যতামূলক ড্রেস কোড। ধর্মীয় এই পোশাকটি নিষিদ্ধ করার অধিকার কর্তৃপক্ষের নেই।

এটি অতিরঞ্জিত বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কিছু নয়।’ চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ) মো. কবির হোসেনকে ফোন করা হলে তিনি এই বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পরে হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক রবিউল হোসেনকে ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেননি। [manabzamin]




আরো






© All rights reserved © outlookbangla

Developer Design Host BD