রমজান মাসে কিছু বিষয়ে সচেতন থাকা খুবই জরুরি। নিচে এমন কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো:
শারীরিক সুস্থতা:
সাহরি এবং ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা, বিশেষ করে ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত এবং ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলা।
যাদের শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রোজা রাখা।
নিজের শরীরের প্রতি খেয়াল রাখা।
মানসিক সুস্থতা:
ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে চলা এবং শান্ত থাকা।
বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা এবং আল্লাহর জিকির করা।
অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং দান-সদকা করা।
অপ্রয়োজনীয় কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকা।
সামাজিক সচেতনতা:
গরীব ও অসহায়দের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া।
পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানো এবং তাদের প্রতি যত্নবান হওয়া।
অন্যের প্রতি খারাপ ধারণা রাখা থেকে বিরত থাকা।
অসৎ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা।
ইবাদত-বন্দেগি:
সময়মতো নামাজ আদায় করা এবং তারাবির নামাজ পড়া।
কুরআন তিলাওয়াত এবং এর অর্থ বোঝার চেষ্টা করা।
বেশি বেশি দোয়া করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
যে কোনো ধরনের খারাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
সময় ব্যবস্থাপনা:
রমজান মাসে সময়ের সঠিক ব্যবহার করা।
অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে দূরে থেকে ইবাদতে সময় দেওয়া।
অতিরিক্ত ঘুমানো থেকে বিরত থাকা।
খাদ্য অপচয় রোধ:
ইফতার ও সেহরিতে অতিরিক্ত খাবার রান্না করা থেকে বিরত থাকা। খাবার নষ্ট না করা।
অতিরিক্ত কেনাকাটা করা থেকে বিরত থাকা।
এই বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখলে রমজান মাসকে সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ্।
IFM desk