পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) বিভিন্ন বিরোধী রাজনৈতিক দল একত্র হয়ে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ১৯৫৪ সালের ৪ ডিসেম্বর একটি জোট তৈরি করে। যার নাম দেওয়া হয় যুক্তফ্রন্ট। এ যুক্তফ্রন্টের প্রধান নেতারা
রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন হবে– এ বিষয়ে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে সরকারকে নিজেদের সুপারিশ জানাবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন সূত্র নিয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে প্রথমে আদেশ
জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই সনদের স্বাক্ষর কেবলই আনুষ্ঠানিকতা। যদি এর কোনো আইনি ভিত্তি না হয় এর কোনো মূল অর্থ তৈরি হবে না। ফলে আমরা এই
শাপলা চত্বরের শহীদদের নাম স্বর্ণাক্ষরের লিখে যেতে চান বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর আব্দুল গনি রোডের